ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি আজাদ, সম্পাদক রিয়াজ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ১৯:১৪, ৩০ নভেম্বর ২০১৯ আপডেট: ০৯:০৬, ১ ডিসেম্বর ২০১৯
পেশাদার রিপোর্টারদের সংগঠন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) আগামী এক বছরের জন্য সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন রফিকুল ইসলাম আজাদ এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন রিয়াজ চৌধুরী।
এবার ২০২০ মেয়াদের কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচনে সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকসহ কার্যনির্বাহী পরিষদের মোট ২১টি পদে প্রার্থীরা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এডুকেশন বাংলা পরিবারের পক্ষ থেকে নবনির্বাচিত কার্যনির্বাহী পরিষদের সবাইকে অভিনন্দন।
শনিবার সকাল ৯টা থেকে কার্যনির্বাহী কমিটির এ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু হয়, যা বিরতিহীনভাবে চলে বিকেল ৫টা পর্যন্ত। ১৬৩৫ জন ভোটারের মধ্যে ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন ১৩২৯ জন।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার রিয়াজ উদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের নির্বাচন কমিশনে দায়িত্ব পালন করেন- মনজুরুল আহসান বুলবুল, এম এ আজিজ, এম শাজাহান মিয়া এবং আবু তাহের। নির্বাচনী কাজে কমিশনে সহায়তা করেন আমানুর রহমান ও উত্তম চক্রবর্তী।
প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী না থাকায় এবার অর্থ সম্পাদক পদে জিয়াউল হক সবুজ, নারীবিষয়ক সম্পাদক রীতা নাহার, কল্যাণ সম্পাদক খালিদ সাইফুল্লাহ এবং আপ্যায়ন সম্পাদক এইচ এম আকতার ভোট ছাড়াই নির্বাচিত হয়েছেন।
নির্বাচনে সভাপতির পদে বৈধ প্রার্থী ছিলেন রফিকুল ইসলাম আজাদ, রাজু আহমেদ, শাহনেওয়াজ দুলাল, শামসুল হক বসুনিয়া এবং শরিফুল ইসলাম (বিলু)।
তবে রাজু আহমেদ মনোনয়পত্র প্রত্যাহারের সময় শেষ হওয়ার পর ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন।
নির্বাচনে রফিকুল ইসলাম আজাদ ভোট পেয়েছেন ৫৫০টি। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শাহনেওয়াজ দুলাল পেয়েছেন ৪৮৯ ভোট। এছাড়া রাজু আহমেদ ১৯৩ ভোট, শরিফুল ইসলাম (বিলু) ৭৫ ভোট এবং শামসুল হক বসুনিয়া ৩ ভোট পেয়েছেন।
সাধারণ সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন নুরুল ইসলাম হাসিব, রিয়াজ চৌধুরী ও শেখ মুহাম্মদ জামাল হোসাইন (শেখ জামাল)। এদের মধ্যে রিয়াজ চৌধুরী ৫৬৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার থেকে দুই ভোট কম বা ৫৬৫ পেয়েছেন নুরুল ইসলাম হাসিব। এ পদের আর এক প্রার্থী শেখ মুহাম্মদ জামাল হোসাইন (শেখ জামাল) পেয়েছেন ১৮৩ ভোট।
সহ-সভাপতির পদে ৪৮৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন নজরুল কবীর। এ পদের অপর দুই প্রার্থী ওসমান গনি বাবুল ৩৩৯ ভোট এবং রাশেদুল হক ৪৪১ ভোট পেয়েছেন।
যুগ্ম সম্পাদক পদে হেলিমুল আলম বিপ্লব ৮৫১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। এ পদের অপর প্রার্থী মেহদী আজাদ মাসুম পেয়েছেন ৪৩০ ভোট।
সাংগঠনিক সম্পাদক পদে বিজয়ী হয়েছেন হাবীবুর রহমান। তিনি পেয়েছেন ৬৪৮ ভোট। অপর প্রার্থী মাইনুল হাসান সোহেল পেয়েছেন ৬২৬ ভোট।
এডুকেশন বাংলা / এসআই
- বগুড়ার মান্নান ফেনীর নাসিম মন্ত্রী হচ্ছেন!
- সরকারি কর্মকর্তারাই শুধু দায়িত্ব পালন করবেন একাদশ সংসদ নির্বাচনে
- 'বেসরকারি শিক্ষকদের বদলির বিষয়ে শীঘ্রই ইতিবাচক সিদ্ধান্ত'
- শীর্ষ দুই নেতার প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত হয়নি
- বেসরকারি শিক্ষকদের বেশিরভাগ দাবি দাওয়া মেনে নেয়ার প্রতিশ্রুতি
- নতুন গ্রেড মানছেন না প্রাথমিক শিক্ষকরা
- মুখোমুখি অধিদপ্তর এবং প্রাথমিক শিক্ষকরা
- নতুন নীতিমালার ভিত্তিতেই এমপিওর বিষয়ে অনড় শিক্ষামন্ত্রী
- স্কুলের চেয়ে কোচিংয়ের শিক্ষকরা ভালো পড়ান : শেকৃবি উপাচার্য
- চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা গুরুত্ব পাচ্ছে আওয়ামী লীগের ইশতেহারে
- শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে ননএমপিও শিক্ষক নেতাদের বৈঠক শুরু
- ননএমপিও শিক্ষকদের আন্দোলন
শিক্ষামন্ত্রীর সাথে আলোচনা ব্যর্থ ! - শিক্ষামন্ত্রীর সাথে সাক্ষাত করেছেন নন এমপিও ফেডারেশনের নেতারা
- শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে রাত ৯টায় ননএমপিও শিক্ষক নেতাদের বৈঠক
- ক্ষুধার জ্বালায় দুধের সন্তান রেখে আন্দোলনে ফাতেমা